Computer applications Super suggestions 2023

 


১। দুটি অপারেটিং সিস্টেমের নাম লেখ ?
উত্তর:- উইন্ডোজ -7, উইন্ডোজ -x p

২। 1 টেরাবাইট সমান কত গিগাবাইট ?
উত্তর:- 1024 গিগাবাইট।

৩। slide animation প্রদর্শন করার কমান্ড কী ?
উত্তর:- sheift+F5.

Computer Application Exam Super Suggestions

 

১. ………………… কে আধুনিক কম্পিউটারের জনক বলা হয়।


উত্তর: চার্লস ব্যাবেজ।


২. প্রথম কম্পিউটার প্রোগ্রাম রচয়িতা ব্রিটিশ কবি লর্ড বায়নের কন্যা…………………


উত্তর: এডা অগাস্টা লাভলেস।


৩. লগারিদম সারণি তৈরি করেন…………………

উত্তর: জন নেপিয়ার।

HSC SHORT SELLYBUS 2023 AND 2024

অর্ধ বার্ষিক পরীক্ষা 2023 , জ্ঞানমূলক ও অনুধাবনমূলক প্রশ্ন উত্তর।

১. ক) জুম, গুগল মিট, জিটসি মিট,  টেলিগ্রাম, ডিসকর্ড ইত্যাদি।
১. খ) তথ্য হচ্ছে এক ধরনের লিখিত, অডিও, ভিজুয়্যাল বা অডিও ভিজুয়্যাল বার্তা যার সাহায্যে একজন মানুষ স্থান, বস্তু, বিষয়, অবস্থা বা পরিবেশ সম্পর্কে জ্ঞান লাভ করে। একই ভাবে যোগযোগ হচ্ছে এরূপ বার্তা, বস্তু বা অন্য বিষয় স্থানান্তরের উপায় যার জন্য একটি মাধ্যম অর্থবোধক বার্তা, প্রেরক এবং গ্রাহক প্রয়োজন। এক্ষেত্রে প্রযুক্তি হচ্ছে সেই উপায় বা ব্যবস্থা যার সাহায্যে সহজে এবং সল্পতম সময়ে তথ্য প্রকৃয়াকরণ সংরক্ষণ, বিতরণ এবং আদান-প্রদান প্রক্রিয়া সম্পন্ন হয়। 
তথ্য প্রযুক্তি ও যোগাযোগ প্রযুক্তি হচ্ছে আধুনিক বিজ্ঞান ভিত্তিক সমাজ প্রতিষ্ঠার একটি সমন্বিত ব্যবস্থা। তাই দেখা যাচ্ছে যে, তথ্য প্রযুক্তি এবং যোগাযোগ প্রযুক্তি অনেকটা সমার্থক হিসেবে সর্বত্রই ব্যবহৃত হচ্ছে।

তাই বলা যায়, তথ্য প্রযুক্তির কাজ হচ্ছে ডেটাকে সংগ্রহ করে ইনফরমেশন তৈরি করা ।
আর যোগাযোগ প্রযুক্তির কাজ হচ্ছে ইনফরমেশন বা তথ্যকে একস্থান থেকে অন্যস্থানে সঠিকভাবে সঠিক সময়ে স্থানান্তর করা। সুতরাং একটি ছাড়া অন্যটি অচল।
এইজন্য তথ্য প্রযুক্তি ও যোগাযোগ প্রযুক্তি একে অপরের পরিপূরক।

২. ক) ডেটা বা তথ্যকে প্রক্রিয়া করার জন্য এমন একটি নেটওয়ার্ক যেটি মানুষের মস্তিষ্কের মতো কাজ করে।
২. খ) যে মাধ্যমের সাহায্যে প্রযুক্তি ব্যবহার করে মানুষ একে অন্যের সাথে দ্রুততম সময়ে যোগাযোগ স্থাপন করতে পারে তাই সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম।

এই যোগাযোগ মাধ্যমগুলো মূলত অনলাইন নির্ভর হয়ে থাকে। বর্তমানে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম হিসেবে Facebook, Twitter, Linkedin প্রভৃতি ব্যাপক জনপ্রিয়তা লাভ করেছে।

বিশ্বজুড়ে সকল বয়সের মানুষের মাঝেই সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমের ব্যবহার দিন দিন বাড়ছে। বর্তমান যুগে কর্মব্যস্ততার কারণে মানুষ আগের মতো সামাজিক যোগাযোগের জন্য সেভাবে সময় দিতে পারছে না।

আর তাই পরিচিত মহলে যোগাযোগের সহজ ও বিশ্বস্ত মাধ্যম হিসেবে তারা সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমকেই বেছে নিয়েছে।

৩. ক) মোবাইল সার্ভিস প্রোভাইডারের কাভারেজ এরিয়ার সীমাবদ্ধতা থাকে। এ সীমাবদ্ধতা দূর করার জন্য সার্ভিস প্রোভাইডারদের মধ্যে দেশীয় ও আন্তঃদেশীয়ভাবে পরস্পরের সাথে আন্তঃসংযোগের ব্যবস্থাকে রোমিং বলে।

৩. খ) স্যাটেলাইটে ব্যবহৃত ওয়েভ হলো মাইক্রোওয়েভ। 300 MHz থেকে 300 GHz ফ্রিকুয়েন্সিতে পাঠানো বিদ্যুৎ চৌম্বকীয় তরঙ্গের নাম মাইক্রোওয়েভ । এই ফ্রিকুয়েন্সিতে তরঙ্গ দৈর্ঘ্য খুব ছোট হওয়ায় একে মাইক্রোওয়েভ নাম দেওয়া হয়েছে। মাইক্রোওয়েভ একমুখী এবং ছোট আকারের কেন্দ্র অভিমুখে সিগনাল পাঠানো যায়। এজন্য প্রেরক ও গ্রাহক অ্যান্টিনাকে পরস্পরমুখী করে সাজাতে হয়। এতে সুবিধা হলো এক জোড়া গ্রাহক ও প্রেরক অ্যান্টেনা অন্য অ্যান্টেনার সাথে সংঘর্ষ না ঘটিয়ে তথ্য আদান-প্রদান করতে পারে ।

৪. ক) কোন সিগন্যাল মিডিয়া বা ক্যাবলের মধ্য দিয়ে যখন দূরত্ব অতিক্রম করতে থাকে তখন সে তার শক্তি বা এমপ্লিচিউড হারাতে থাকে। এ বিষয়টিকে বলা হয় এটিনিউয়েশন। ক্যাবলের দূরত্ব এবং এর থেকে প্রাপ্ত রোধ বা বাধার (Resistance) উপর নির্ভর করে সিগন্যালের এটিনিউয়েশনের পরিমাণ।

৪. খ) মোবাইল ফোনের ডেটা ট্রান্সমিশন মোড ফুল ডুপ্লেক্স। এতে একই সময়ে উভয় দিক হতে ডেটা প্রেরণের ব্যবস্থা থাকে। যে কোনো প্রাপ্ত প্রয়োজনে ডেটা প্রেরণ করার সময় ডেটা গ্রহণ অথবা ডেটা গ্রহণের সময় ডেটা প্রেরণও করতে পারবে।

৫. ক) ডিস্ট্রিবিউটেড মেইনফ্রেম মেনফ্রেম সার্ভার নেটওয়ার্কে সংযুক্ত অন্যান্য সার্ভারগুলোকে নিয়ন্ত্রণ করে। ক্লায়েন্ট সার্ভার কম্পিউটারগুলো তাদের নিজস্ব ডেটা প্রক্রিয়া করে এবং মেইনফ্রেমে সর্বশেষ আপডেটগুলো প্রেরণ করে। কিছু প্রসেসিং মেইনফ্রেম সার্ভার কম্পিউটার দ্বারাও সম্পন্ন হয়।

 ৫. খ) প্রাপকের সংখ্যা ও ডেটা গ্রহনের অধিকারের উপর ভিত্তি করে ডেটা ডেলিভারি বা বিতরণ মোডকে আবার তিন ভাগে ভাগ করা যায়। যথা-

ইউনিকাষ্ট (Unicast): ইউনিকাস্ট পয়েন্ট-টু-পয়েন্ট বা ওয়ান-টু-ওয়ান ট্রান্সমিশন মোড। অর্থাৎ কোন নেটওয়ার্কের একটি প্রেরক নোড (নেটওয়ার্কে যুক্ত প্রতিটি ডিভাইসকে নোড বলা হয়) থেকে কেবলমাত্র একটি প্রাপক নোডে সিমপ্লেক্স, হাফ-ডুপ্লেক্স বা ফুল-ডুপ্লেক্স মোডে ডেটা প্রেরণ করা হয়। যেমন : ল্যান , ইন্টারনেট কানেকশন।
মাল্টিকাস্ট (Multicast): মাল্টিকাষ্ট হলো পয়েন্ট-টু-সিলেক্টেড-মাল্টিপয়েন্ট ট্রান্সমিশন সিস্টেম অথবা ওয়ান-টু-সিলেক্টেড-মাল্টিপয়েন্ট ট্রান্সমিশন মোড। অর্থাৎ নেটওয়ার্কের একটি প্রেরক নোড থেকে নেটওয়ার্কের শুধুমাত্র সিলেক্টেড নোডে সিমপ্লেক্স বা হাফ-ডুপ্লেক্স মোডে ডেটা প্রেরণ করা হয়, ডেটা ট্রান্সমিশনের এরুপ মোডকে বলা হয় মাল্টিকাষ্ট। এই ট্রান্সমিশন সিস্টেমে নেটওয়ার্কের সকল নোড ডেটা পায় না। যেমন : ভিডিও কনফরেন্সিং।
ব্রডকাষ্ট (Broadcast):পয়েন্ট-টু-মাল্টিপয়েন্ট ট্রান্সমিশন সিস্টেম অথবা ওয়ান-টু-অল ট্রান্সমিশন মোড।  অর্থাৎ কোন নেটওয়ার্কের একটি প্রেরক নোড থেকে নেটওয়ার্কের সকল নোডে সিমপ্লেক্স মোডে ডেটা প্রেরণ করা হয়, ডেটা ট্রান্সমিশনের এরুপ মোডকে বলা হয় ব্রডকাষ্ট। যেমন : রেডিও, টেলিভিশন।

৬. ক) 0980 থেকে 09FF
৬. খ) ক্লাস নোট
৭. ক) দশভিত্তিক সংখ্যা বা দশমিক সংখ্যা কে হিন্দু এরাবিক সংখ্যা বলা হয়। 
৭. খ) বাইনারী একটি পজিশিনাল সংখ্যা । কারণ এই সংখ্যা পদ্ধতির একটি নির্দিষ্ট বেজ আছে যা হলো ২ । এই সংখ্যা পদ্ধতিতে ভিন্ন জাতীয় অংকগুলো অবস্থান পরিবর্তন করলে মনের ও পরিবর্তন হয়। এই সংখ্যা পদ্ধতি ব্যবহার করে ডিজিটাল ডিভাইস পরিচালিত হয়। 

৮. ক) ব্রাজিলের পিরাহা নামের আদিবাসীরা । 
৮. খ) মায়ান সংখ্যা পদ্ধতির বেজ ছিল 20 । ইউনিকোড দ্বারা বিশ্বের সকল ভাষাকে কম্পিউটার কোডভুক্ত করে কম্পিউটারের মাধ্যমে উপস্থাপন করা যায় । বিশ্বের সকল ভাষাকে কম্পিউটারে কোডভুক্ত করার জন্য বড় বড় কোম্পানিগুলো একটি মান তৈরি করেছে যাকে ইউনিকোড বলা হয় ।
 ইউনিকোড-এর পূর্ণ অর্থ Universal Code বা সর্বজনীন কোড। বর্তমানে বিশ্বব্যাপী প্রচলিত আসকি কোডের পাশাপাশি ইউনিকোড সিস্টেম চালু হয়েছে। ইউনিকোড হচ্ছে ১৬ বিট কোড। বিভিন্ন ধরনের ক্যারেক্টার ও টেক্সটকে প্রকাশ করার জন্য ইউনিকোড ব্যবহার করা হয়। ইউনিকোডের মাধ্যমে ২^১৬= ৬৫৫৩৬টি অদ্বিতীয় চিহ্নকে নির্দিষ্ট করা যায়।

HSC Suggestions and Board Questions Solutions:

 ১. প্রথম অধ্যায়: তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি- বিশ্ব ও বাংলাদেশ প্রেক্ষিত। ২. দ্বিতীয় অধ্যায়: কমিউনিকেশন সিস্টেমস ও নেটওয়ার্কিং। ৩. তৃতীয় অধ্যা...